ডিপ্রেশন কেন হয় ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়
ডিপ্রেশন কেন হয় ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় এই বিষয়টি নিয়ে কি আপনি চিন্তিত বা কেউ আপনাকে এই বিষয়টি সম্বন্ধে জানতে চেয়েছেন অথবা ডিপ্রেশন কেন হয় ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় বিষয়টি সম্বন্ধে কি আপনি জানতে চাচ্ছেন, তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন বিষয়গুলো সম্বন্ধে জানা আমাদের জন্য জরুরী আজ আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব ডিপ্রেশন কেন হয় ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় এই বিষয়গুলো নিয়ে।
ডিপ্রেশন প্রত্যেকটা মানুষের জন্যই ক্ষতিকর শারীরিক দিক এবং মানসিক দিক সব দিক দিয়েই ক্ষতিকর ডিপ্রেশন আমাদের শরীরের অনেক ক্ষতি করে এমনকি অতিরিক্ত ডিপ্রেশন মানসিক ভারসাম্য নষ্ট করে ফেলে এবং ডিপ্রেশন এর কারণে মানসিক রোগ ও হয় চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাকডিপ্রেশন কেন হয় ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় সম্বন্ধে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ডিপ্রেশন কেন হয় ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়
- ভূমিকা
- ডিপ্রেশন কি
- ডিপ্রেশন এর লক্ষন কি কি?
- ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হওয়ার কারণ কি কি
- ডিপ্রেশন কেন হয়
- ডিপ্রেশন কি ভাল হয়
- ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়
- লেখক এর কথা
ভূমিকা
প্রিয় পাঠক ,ডিপ্রেশন কেন হয় ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় , ডিপ্রেশনের লক্ষণ গুলো কি কি , ডিপ্রেশন কি ভালো হয় ডিপ্রেশনের কারণ কি কি ইত্যাদি বিষয়গুলো নিয়ে চিন্তিত বা আপনি ডিপ্রেশন কেন হয় ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় সম্বন্ধে বিস্তারিত জানতে চাচ্ছেন তাহলে ঠিক জায়গায় এসেছেন ।
আজকের পোস্টটিতে আমরা আপনাদের প্রশ্নগুলোর উত্তর বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। নিচে সূচিপত্র দেয়া আছে আপনি ইচ্ছা করলেই সূচিপত্র থেকে আপনার পছন্দের উত্তরটিতে ক্লিক করলেই সরাসরি সেই উত্তরটি আপনি দেখতে পাবেন। নিচের আর্টিকেলটি আপনি সম্পূর্ণভাবে মনোযোগ সহকারে পড়লে ডিপ্রেশন কেন হয় ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় সম্বন্ধে আপনার প্রশ্নের উত্তর গুলো বিস্তারিত ভাবে পেয়ে যাবেন।
ডিপ্রেশন কেন হয় ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় সম্বন্ধে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো।
ডিপ্রেশন কি
ডিপ্রেশন কি ডিপ্রেশন কেন হয় এই বিষয়টা প্রায়শই আমাদের মাথায় চলে আসে আশেপাশে নানান রকম নানান বয়সের মানুষদের ডিপ্রেশনে দেখা যায়, ডিপ্রেশন কি সেই বিষয়ে নিচে বিস্তারিত জানানো হলো।
ডিপ্রেশন জিনিসটা আমাদের সমাজে বর্তমানে প্রায়শই শোনা যায়, আপনি আপনার চারপাশে খেয়াল করে দেখবেন কেউ অনেক চিন্তিত কেউ চাকরি না পেয়ে চিন্তিত বা কারো সম্পর্ক নিয়ে সমস্যা কেউ ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে চিন্তিত ইত্যাদি নানান বিষয়ে মানুষকে চিন্তিত দেখা যায়, চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা বলছেন এটা নতুন কিছু নয় এটা যুগের পর যুগ থেকে চলে আসছে কিন্তু সময়ের সাথে সাথে এর ধরন কিছুটা বদলেছ।
চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে ডিপ্রেশন শুধুমাত্র মন খারাপ বা চিন্তা করাই নয় এটা একজন মানুষের শরীরে খুবই বাজে ভাবে আঘাত ফেলতে পারে যার কারণে মানুষ পরবর্তী সময়ে গিয়ে ডিপ্রেশন থেকে বের হওয়ার সক্ষমতা হারিয়ে ফেলে তবে বর্তমান সময়ে দেখা যায় একটু মন খারাপ হলেই ডিপ্রেশন মনে করি, যারা সত্যিই ডিপ্রেশনে আছে বা ডিপ্রেশনের রোগী তাদের ক্ষেত্রে ওষুধের পাশাপাশি নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত
ডিপ্রেশন এর লক্ষন কি কি
ডিপ্রেশনের লক্ষণ গুলো কি কি,বর্তমানে আমাদের আশেপাশে হওয়ার হামেশাই মানুষকে চিন্তিত হত্যাশাগ্রস্থ বা ডিপ্রেশনে দেখা যায় ডিপ্রেশন শুধুমাত্র আমাদের শরীরের জন্যই ক্ষতিকারক ই না কখনো কখনো এটা আমাদের মৃত্যুর কারণ ও হতে পারে। ডিপ্রেশন এর লক্ষণগুলো কি কি এই বিষয়ে আমাদেরকে ভালোভাবে জানতে হবে।
আরো পড়ুনঃ মাথা ব্যথা কেন হয় মাথা ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়
ডিপ্রেশনের লক্ষণ গুলো কি কি তা নিচে দেওয়া হল
- সারাদিন মন খারাপ থাকা বা চিন্তা করা
- কাজের প্রতি বা কোন জিনিসের প্রতি আনন্দ বা আগ্রহ হারিয়ে ফেলা
- ঠিকমতো ঘুমাতে না পারা বা পরিপূর্ণ ঘুম না হওয়া
- অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া দাওয়া করা
- অতিরিক্ত ওজন বেড়ে যাওয়া
- খাবারের প্রতি ঘৃণা বা অরুচি জন্ম নেওয়া
- শরীরের ওজন দ্রুত কমে যাওয়া
- কাজের প্রতি অমনোযোগী হয়ে যাওয়া
- সিদ্ধান্তহীনতাই বোকা
- নিজেকে অপরাধী মনে করা ইত্যাদি
ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হওয়ার কারণ কি কি
আমাদের আশেপাশে হার হামেশাই মানুষকে হতাশাগ্রস্ত চিন্তিত বা ডিপ্রেশন এ দেখা যায় ডিপ্রেশন বা হতাশাগ্রস্থ অত্যন্ত খারাপ একটি দিক শারীরিক এবং মানসিক সব দিক দিয়েই। ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হওয়ার কারণ কি কি তা নিম্নে দেওয়া হল।
- ধূমপান করা। ধূমপান করা বা তামাক সেবন করার জন্য ডিপ্রেশন বা হতাশাগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকি দ্বিগুণ হয়ে যায়, গবেষণায় দেখা গেছে এক প্যাকেটের বেশি সিগারেট খাওয়া এবং ঘুমানোর আগে এবং ঘুম থেকে ওঠার পরপরই সিগারেট খাওয়া মানুষগুলো হতাশায় ভোগে।
- অতিরিক্ত আবেগী হওয়া। আপনি যদি হঠাৎ করেই রেগে যান আবার হঠাৎ করেই আবেগী হয়ে কান্না করতে থাকেন আবার হঠাৎ করেই অনেক খুশি হয়ে পড়েন তাহলে বিষয়টি চিন্তার, ডিপ্রেশন এ ভোগা ব্যক্তিদের খুব তাড়াতাড়ি মেজাজ এর পরিবর্তন ঘটে।
- চুরি করা। ডিপ্রেশনে ভোগা ব্যক্তিদের চার ভাগের তিন ভাগ মানুষ ছোট ছোট জিনিস চুরি করে থাকেন ,এতে তারা মানসিক আনন্দ অনুভব করেন, এবং চুরি গুলো অনেক সময় তারা নিজেদের অজান্তেই করেন
- অতিরিক্ত ফোন ব্যবহার। গবেষণায় দেখা গেছে অতিরিক্ত ইন্টারনেট বা ফোন ব্যবহার অত্যাধিক সময় ইন্টারনেটে কাটানোর অন্যতম কারণ ডিপ্রেশন
- অতিরিক্ত খাওয়া এবং মোটা হয়ে যাওয়া। গবেষণায় দেখা গেছে ডিপ্রেশনে বোকা বেশিরভাগ মানুষ অতিরিক্ত খেতে থাকেন এবং মোটা হতে থাকেন
- নিজের শরীরের প্রতি যত্ন না নেওয়া। আপনি খেয়াল করে দেখবেন ডিপ্রেশনে ভোগা ব্যক্তিরা নিজের শরীরের ঠিকমতো যত্ন নেয় না অলস শরীরের পরিচর্যা করে না ইত্যাদি আরো নানান বিষয় থেকে ডিপ্রেশন এর লক্ষ্য গুলো কি কি এগুলো বোঝা যায়।
ডিপ্রেশন কেন হয়
চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে ডিপ্রেশন কেন হয়, এটিকে নির্দিষ্ট কয়েকটি বিষয় দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছে । ডিপ্রেশন কেন হয়, এই বিষয়গুলোর মধ্যে যেমন চরম আকারে দুঃখ বা কষ্ট পাওয়া , আনন্দ হারিয়ে ফেলা নিজেকে অপরাধী মনে করা, নিজের কাছে নিজেকে ছোট করে ফেলা, অতিরিক্ত ক্লান্তি শরীর দুর্বল হয়ে যাওয়া এবং ঘুম ও খিদার কারণে।
ডিপ্রেশন কেন হয় , এটি মনোবিদ চিকিৎসকদের মতে, ব্যক্তিগত জীবনে আঘাত পাওয়া থেকে , পরীবারে আর্থিক সমস্যার কারণ থেকে, ঘনিষ্ঠ বন্ধু বা স্বজনের মৃত্যু থেকে ইত্যাদি আরো অনেক কারণেই মানুষ ডিপ্রেশন ভোগেন, এমনকি অতিরিক্ত ডিপ্রেশন থেকে অনেকে মানসিক রোগের ও শিকার হন।
ডিপ্রেশন কেন হয় এর আরো কিছু কারণ নিম্নে তুলে ধরা হলো
- অতিরিক্ত মাদক সেবন ফলে ডিপ্রেশনের ঝুঁকি থাকে
- পরিবারের কারো ডিপ্রেশন থাকলে সেই থেকে আপনারও ডিপ্রেশন হতে পারে
- ভিটামিন ডি এর অভাবে ও আপনার ডিপ্রেশন হতে পারে
- শরীরে ভয়ংকর কোন রোগ থেকে ডিপ্রেশন হতে পারে
- মানসিক ভারসাম্যহীনতার কারণে ও ডিপ্রেশন হতে পারে
- হার্ট অ্যাটাক আপনার ডিপ্রেশনের কারণ হতে পারে
- ঠিকমত না ঘুমানো বা অনিদ্রা থেকে ও আপনার ডিপ্রেশন হতে পারে
- দীর্ঘস্থায়ী কোন রোগ ব্যাধি থেকেও আপনার ডিপ্রেশন হতে পারে
- ক্যান্সারের কারণে ও আপনার ডিপ্রেশন হতে পারে
ডিপ্রেশন কি ভাল হয়
ডিপ্রেশন কেন হয়, ডিপ্রেশন এর লক্ষণ গুলো কি কি, তা আমরা উপরোক্ত বিষয়গুলো পড়ে ভালোভাবে বুঝতে পেরেছি। ডিপ্রেশন সাধারণত হতাশাগ্রস্থ, চিন্তিত, শূন্যতা, দুঃখ পাওয়া ইত্যাদি থেকে হতে পারে। এটি দুঃখ এবং অন্যান্য আবেগ থেকে অনেক আলাদা একজন মানুষ জীবনের কষ্টের এবং কঠিন ঘটনা গুলোর জন্য ডিপ্রেশন এ ভুগতে পারে।
আরো পড়ুনঃ শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকার উপায় জানুন
চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে কিছু কার্যকরী চিকিৎসা রয়েছে যা আপনার ডিপ্রেশন কমাতে পারে যত দ্রুত আপনি ডিপ্রেশন কমাতে চান তত দ্রুত আপনাকে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এমন অনেক সময় দেখা গেছে চিকিৎসা করার পরও আপনার ডিপ্রেশন ফিরে এসেছে। সেই ক্ষেত্রে আপনার ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিকভাবে চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়া উচিত সেই ক্ষেত্রে আপনার ডিপ্রেশন নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়
ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়, আমরা অনেক সময় অনেক বিষয়েই চিন্তা করি বা কষ্ট পেয়ে থাকি সেই চিন্তা বা কষ্ট পাওয়া থেকেই আমাদের শরীরের বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দেয়, অনেক সময় আমাদের চাহিদা থেকে কিছু কম পেলেই সেটাই আমাদের মানসিক সমস্যার সৃষ্টি করে এবং সেটা দিনের পর দিন চলতে থাকলে ডিপ্রেশনে রূপ নেয়,
আরো পড়ুনঃ দুপুরে ঘুমালে কি ক্ষতি হয় দুপুরে ঘুমানো কি উচিত
ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় কি , ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে হলে প্রথমেই আপনাকে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। কাছের কোন মানুষ এবং প্রিয় কোন মানুষ যে আপনাকে একটু সঙ্গ দেবে, আপনার যত্ন নিবে, আপনাকে ভালোবাসবে এবং আপনার মনের সব কথা বুঝবে, তেমন একটা মানুষ এর সঙ্গ পেলে ডিপ্রেশন থেকে খুব তাড়াতাড়ি সেরে ওঠা সম্ভব।
ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় কি, এই সম্বন্ধে আরো কিছু বিষয় নিম্নে তুলে ধরা হলো
- নিয়মিত ব্যায়াম করা। আপনি নিয়মিত ঘুম থেকে উঠে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট ব্যায়াম বা শরীর চর্চা করতে পারেন, এতে আপনার শরীর মন দুটোই ভালো থাকবে
- অতিরিক্ত প্রেসারে না থাকা। কোন কাজ বা কোন বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত প্রেসার না নিয়ে। সময় মত সেই কাজটি শেষ করতে হবে
- ধূমপান থেকে বিরত থাকা। ধূমপান এবং ডিপ্রেশন দুজন দুজনকে স্থায়ী করে তোলে ধূমপান থেকে বিরত থাকলে আপনার ডিপ্রেশন অনেকটাই কমে যাবে
- ইন্টারনেট ব্যবহার কম করা। ইন্টারনেট ব্যবহারকারী বেশিরভাগ মানুষ ই ডিপ্রেশনে ভুগতে পারে তাই অতিরিক্ত ইন্টারনেট ব্যবহার হতে বিরত থাকুন
- ঠিকমতো নিজের যত্ন নিন। আপনি ঠিকমত নিজের যত্ন নিন নিয়মিত খাবার খান যেসব কাজে আপনি আনন্দ বোধ করেন সেসব কাজ করুন এগুলো আপনাকে ডিপ্রেশন হতে দূরে রাখবে
- নিয়মিত ঘুমান। অনিদ্রা এবং নিয়মিত না ঘুমানোর ডিপ্রেশনের একটি বড় কারণ তাই আপনি প্রতিদিন সময় মত এবং নিয়মিত ঘুমান এতে আপনার ডিপ্রেশন অনেকটা কমে যাবে
- সব সময় হাসিখুশি থাকার চেষ্টা করুন। সব সময় হাসিখুশি থাকলে হতাশা আপনাকে গ্রাস করতে পারবেনা এবং ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাবেন
- বেশি ওষুধ খাওয়া হতে বিরত থাকুন। অনেক সময় আমরা ছোটখাটো কারণেই অনেক রকম ওষুধ খেয়ে থাকি তাই ওষুধ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খাওয়া উচিত ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ডিপ্রেশনের কারণ হতে পারে
- নিজেকে ভালবাসুন। নিজেকে ভালোবাসুন এবং নিজের যত্ন নিন ঠিকমত নিজের ইচ্ছাগুলোকে প্রাধান্য দিন নিজের মনকে প্রাধান্য দিন দেখবেন ডিপ্রেশন অনেকটা কমে গেছে।
ডিপ্রেশন কেন হয় ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় লেখক এর কথা
প্রিয় পাঠক আমরা উপরের আর্টিকেলটি পড়ে জানতে পেরেছি ডিপ্রেশন কেন হয় ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় , ডিপ্রেশন এর লক্ষণ গুলো কি কি, ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হওয়ার কারণ ডিপ্রেশন কি ভালো হয় এবং ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় গুলো সম্বন্ধে বিস্তারিত জানতে পেরেছি আশা করছি আপনি আপনার প্রশ্নের সঠিক উত্তর গুলো পেয়ে গেছেন। এইরকম আরও তথ্যবহুল পোস্ট পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন ধন্যবাদ