নার্ভ কি - নার্ভের রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার
প্রিয় পাঠক আপনি কি নার্ভ কি - নার্ভের রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সহ নার্ভ
সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য কে জানতে চাচ্ছেন। তাহলে সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের
পোষ্টটি আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কেননা আজ আমরা আলোচনা করতে চলেছি নার্ভ
সম্পর্কিত সকল তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত। তাই আজকের পোস্টটি না টেনে মনোযোগ সহকারে
পড়তে থাকুন।
আশা করছি আজকের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি উপকৃত
হবেন। এবং নার্ভ সম্পর্কিত সকল তথ্য খুব সহজেই বিস্তারিত জানতে পারবেন। চলুন
তাহলে দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক নার্ভ কি - নার্ভের রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সহ
নার্ভ সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য
নার্ভ কি - নার্ভের রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার ভূমিকা
মানব শরীরে নার্ভ বা স্নায়ুতন্ত্র অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। মানব শরীরের
বিভিন্ন অঙ্গ ও তন্ত্রের মধ্যে সমন্বয় সংঘটিত করায় এর প্রধান কাজ। নার্ভ বা
স্নায়ু ঘটিত রোগ সম্পর্কে বেশিরভাগ মানুষেরাই স্পষ্ট কোন ধারণা থাকেনা।
তাই রোগটি হলে কখন সচেতন হওয়া লাগবে সেটা আমরা সহজে বুঝতেও পারি না। যার কারণে
পরিস্থিতি আরো জটিল হয়ে যায়। তাই আপনাদের জন্য আজ আমাদের আয়োজন নার্ভ কি নার্ভ
রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সহ নার্ভ সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য। তাই আজকের পোস্টটি না
টেনে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।
নার্ভ কি
নার্ভ শব্দের অর্থ হচ্ছে ''স্নায়ু''। দেহস্থ তন্তু বিশেষ যার সাহায্যে সংবেদন ও
পেশীক্রিয়া নির্বাহিত হয়, তাকেই নার্ভ বা স্নায়ু বলে। আমাদের দেহের অস্থি
বন্ধনী বা পেশি বন্ধনীকে এক কথায় নার্ভ বা স্নায়ু বলা হয়।
নার্ভ কোথায় থাকে
নার্ভ হচ্ছে মূলত মানব দেহের, স্নায়ুতন্ত্রের গঠনমূলক ও কার্যকরী একককে
স্নায়ুকোষ বলে। মানব দেহের বিভিন্ন অঙ্গ ও তন্ত্রের মধ্যে সমন্বয় সংঘটিত করাই
এর অন্যতম কাজ। আমাদের মস্তিষ্ক কোটি কোটি স্নায়ু কোষ দিয়ে তৈরি।
মানব মগজ এ রয়েছে এক হাজার কোটি স্নায়ু কোষ বা নার্ভ। আর এগুলো একটি আরেকটির
সঙ্গে সংযুক্ত রয়েছে শত শত কোটি কোটি স্নায়ুতন্ত দিয়ে।
নার্ভের সমস্যা কেন হয়
প্রিয় পাঠক নার্ভ কি এবং নার্ভ সম্বন্ধে আমরা বিস্তারিত জানতে পেরেছি উপরের
অংশটুকু পড়ে। এই অংশে আমরা এখন জানবো নার্ভের সমস্যা কেন হয় এই ব্যাপারে। চলুন
তাহলে দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকগণের মতে নার্ভের সমস্যা
হওয়ার অনেকগুলো কারণ রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম কিছু কারণ গুলো উল্লেখ করেছেন
বিশেষজ্ঞ ডাক্তারগণ।
যেমনঃ ক্যান্সার, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটি্স, টিউমা্র, এইচআইভি ইত্যাদি রোগের
কারণে নার্ভের সমস্যা দেখা দিতে পারে। কিডনি রোগ, লিভারের রোগ এবং হরমোন জনিত
বিভিন্ন রোগের কারণেও নার্ভের সমস্যা হতে পারে। তাছাড়াও নির্দিষ্ট কিছু
ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের কারণে ও নার্ভ বা স্নায়ুর সমস্যা দেখা দিতে পারে।
এছাড়াও পুষ্টির অভাবে , অতিরিক্ত ধূমপান করার কারণে , এবং মদ্যপানের কারণে ও
নার্ভের বা স্নায়ুর ক্ষতি হতে পারে।
এছাড়া ও বিশেষ করে নার্ভের সমস্যা শুরু হয় ৪০ অর্থ বয়সী ব্যক্তিদের। কারণ সে
সময় শারীরিক বিভিন্ন বিকশিত হরমোন নিঃসৃত হওয়া বন্ধ হয়ে যায়। যার ফলে
প্রতিদিন কাজ কর্মের প্রয়োজনীয় হরমোন বা প্রয়োজনীয় উপাদান শরীরে উৎপাদন হয়
না তাই নার্ভের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। এছাড়াও হাঁটাহাঁটি কম করা ,
রক্তস্বল্পতা , পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ না করা , বিভিন্ন বদ অভ্যাস , ধূমপান করা ,
অতিরিক্ত ঘুমানো , অনিয়ন্ত্রিত জীবন ইত্যাদির কারণে নার্ভের সমস্যা দেখা দিতে
পারে।
নার্ভের রোগের লক্ষণ কি কি
প্রিয় পাঠক উপরের অংশগুলি পড়ে আমরা নার্ভ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলাম। এখন
আমরা এই অংশটিতে আলোচনা করতে চলেছি নার্ভের রোগের লক্ষণ কি কি সেই সম্পর্কে।
চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে নার্ভের বেশ কয়েক ধরনের রোগ রয়েছে। নিচে বিস্তারিত
আলোচনা করা হলো নার্ভের রোগ গুলো কি এবং নার্ভের রোগের লক্ষণ গুলো কি কি সেই
সম্পর্কে। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক নার্ভের রোগ গুলোর লক্ষণ কি কি সেই
সম্পর্কে।
মাইগ্রেন
- ডিপ্রেশন এ ভোগা
- শরীরের এনার্জি কমে যাওয়া
- হাইপার একটিভিটি
- সবকিছুতেই বিরক্তি বোধ হওয়া
- মাইগ্রেনের ব্যথা একদিকের কপালে শুরু হয়ে তা চোখ কান এবং ঘাড় পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়া
- অতিরিক্ত আলো কিংবা শব্দে বিরক্তিবোধ হওয়া
- অতিরিক্ত ব্যথা এবং সাথে বমি বমি ভাব হওয়া
মেনিনজাইটিস
- ঘন ঘন জ্বর আসা
- জ্বরের সঙ্গে ভয়ঙ্কর মাথা ব্যথা হওয়া
- আলো এবং শব্দে প্রচন্ড বিরক্তিক বোধহয়
- ঘাড় প্রচন্ডরকম ব্যথা হয়।
- মেজাজ অতিরিক্ত খেতে হয়ে যাওয়া
হান্টিংটিন্স ডিজিজ
- সিদ্ধান্তহীনতাই ভোগা
- অনিয়ন্ত্রিত চলাফেরা করা
- ডিপ্রেশনে ভগা
- হ্যালুসিনেশন
- যেকোনো কিছু সহজেই বুঝতে না পারা
- স্মৃতিশক্তি হ্রাস পাওয়া
- স্বাভাবিক জীবন যাপনে সমস্যা
- ব্যক্তিত্ব এবং কথাবার্তা পরিবর্তন হওয়া
এলঝাইমারস
- কোন কিছুই মনোযোগ দিতে অসুবিধা হওয়া
- স্মৃতি বিভ্রাট হওয়া
- যে কোন কাজে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করা
- যেকোনো কিছু সহজেই চিনতে না পারা
- বিচারবুদ্ধি লোভ পাওয়া এবং চিন্তা ভাবনাই অসুবিধা
- পরিচিত কাউকে চিনতে অসুবিধা হওয়া
- অস্থিরতা দুশ্চিন্তা বৃদ্ধি হওয়া
- শরীরের ওজন কমে যাওয়া এবং ঘন ঘন খিচুনি হওয়া
পারকিন্সন ডিজিজ
- আস্তে আস্তে শরীরের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যাওয়া
- মনে অস্বাভাবিক উদ্বেগ এবং বিষন্নতা দুশ্চিন্তা কাজ করা
- স্বাভাবিক ঘুম এর সমস্যা হওয়া
- স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া
- যৌন ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যাওয়া
- কষ্টকাঠিন্য হওয়া
- খাবার খেতে সমস্যা
- হাত-পা সহ শরীরের বিভিন্ন অংশ কেঁপে ওঠা
- গলার স্বরের পরিবর্তন হওয়া
নার্ভের রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার
প্রিয় পাঠক আজকের এই পর্বটিতে আমরা আলোচনা করতে চলেছি নার্ভের রোগের লক্ষণ ও
প্রতিকার সম্পর্কে। তাই আজকের এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ার মাধ্যমে আপনি খুব
সহজেই জানতে পারবেন নার্ভের রোগের লক্ষণ এবং প্রতিকার সম্পর্কে , চলুন তাহলে দেরি
না করে জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত।
নার্ভের রোগের লক্ষণ
নার্ভের রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের কে দেখে বোঝা যায় না তারা এই রোগে আক্রান্ত।
কিন্তু কোন বিষয়ে দুশ্চিন্তা বা উদ্বিগ্ন হলে সাধারণ কিছু লক্ষণের মাধ্যমে বোঝা
যায় যে ওই ব্যক্তি নার্ভের রোগে আক্রান্ত। যেমন অতিরিক্ত দুশ্চিন্তিত হলে শরীর
কাঁপতে থাকে , মুখের কথা বাধা গ্রস্ত হয় , শরীরের ভারসাম্য কমে যায় , এই
লক্ষণগুলো থাকলে খুব সহজেই বোঝা যায় ওই ব্যক্তি নার্ভের সমস্যা বা স্নায়বিক
সমস্যায় ভুগছেন।
মাথাব্যথাঃ ঘন ঘন মাথা ব্যথা এবং সঙ্গে বমি বমি ভাব হওয়া জ্বর হওয়া
ইত্যাদি উপসর্গগুলো দেখা দিলে বুঝতে হবে এটি নার্ভ বা স্নায়ুজনিত সমস্যা।
কোমরের নিচে ব্যথাঃ নার্ভের সমস্যার কারণে কোমরের নিচের দিকে তীব্র তর ব্যথা
অনুভূত হতে পারে।
খিচুনি হওয়াঃ খিচুনি হওয়া এবং অদ্ভুত মুখ ভঙ্গি করা এবং হ্যালো সলুশন
ইত্যাদি জনিত সমস্যা হওয়া।
হাত পা কাঁপাঃ নার্ভের সমস্যার কারণে হাত-পা কাঁপা একটি কমন উপসর্গ। এবং
রোগীর হাঁটাচলা ফেরার গতি অতিরিক্ত হারে কমে যাওয়া।
অসংগতিপূর্ণ কথাবার্তা বলা, ভুল বাক্য বলা ইত্যাদি গুলো নার্ভের রোগের
লক্ষণ
ঘাড়ে ব্যথা হওয়া এছাড়াও স্পাইনাল কর্ডের সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। এবং
রোগীর শরীরের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যাওয়া।
নার্ভের রোগের প্রতিকার
নার্ভের রোগের প্রতিকার আপনি কিছু সহজ পদ্ধতির মাধ্যমে এর প্রতিকার করতে পারবেন।
প্রথমেই আপনাকে যেটি করতে হবে আপনি যদি মুসলমান হয়ে থাকেন তাহলে পাঁচ ওয়াক্ত
নামাজ কায়েম করতে হবে। কেননা নামাজ পড়ার মাধ্যমে শরীরের অনেক জটিল রোগ বালাই
সেরে যায়। বিশেষ করে নার্ভের রোগের প্রতিকার রয়েছে নামাজে। নামাজ পড়ার সময়
শরীরের বিভিন্ন অংগ প্রত্যঙ্গ সচল হয় এবং নার্ভ বা স্নায়ু ভালো থাকে।
এছাড়া ঘরোয়া কিছু খাবারের মাধ্যমে আপনি নার্ভের রোগের প্রতিকার করতে পারবেন খুব
সহজেই। যেমনঃ যেমন বিভিন্ন রকম পুষ্টিকর বাদাম মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়ার ফলে
নার্ভের বিভিন্ন রোগের প্রতিকার মিলবে। পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করতে হবে নিয়মিত ,
নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে , সকল ধরনের বদ অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে ,
অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন ত্যাগ করতে হবে , সকালে নিয়মিত হাটাহাটির অভ্যাস করতে
হবে। এছাড়া নার্ভের রোগের প্রতিকারের জন্য আপনাকে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ
অনুযায়ী ঔষধ সেবন করতে হবে।
নার্ভের ভিটামিন কি
প্রিয় পাঠক আজকের এই অংশে আমরা আলোচনা করব নার্ভের ভিটামিন কি এই সম্পর্কে। চলুন
তাহলে দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক নার্ভের ভিটামিন কি এই ব্যাপারে বিস্তারিত।
নার্ভের সর্বোত্তম ভিটামিন হলো নার্ভ ১২ ট্যাবলেট। এটি নার্ভের রোগের বিভিন্ন
সমস্যার যে কার্যকর ট্যাবলেট। এই ঔষধের গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত মিথাইল রয়েছে যেটি
শরীরের লোহিত রক্তকণিকা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এবং এটির ফলে
নার্ভের সমস্যা দ্রুত সমাধান পাওয়া যায়। তাছাড়া আপনি ডাক্তারের পরামর্শ
অনুযায়ী নার্ভের ভিটামিন ঔষধ সেবন করতে পারেন।
কি খেলে নার্ভ ভালো থাকে
প্রিয় পাঠক এই অংশে আমরা আজ জানব কি খেলে নার্ভ ভালো থাকে এই সম্পর্কে
বিস্তারিত। চলুন তাহলেদেরি না করে জেনে নেওয়া যাক কি খেলে নার্ভ ভালো থাকে এই
সম্পর্কে।
নার্ভ ভালো রাখার জন্য পুষ্টিগুণ খাবারের বিকল্প নাই। নার্ভ ভালো রাখার জন্য
প্রতিদিন খাবার তালিকায় পুষ্টি কর খাদ্য অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। নিচে নার্ভ ভালো
রাখার খাবারগুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
নার্ভ ভালো রাখার খাবার গুলো হল কালোজিরা, মধু, তিল , কাজু বাদাম , খেজুর , ডিম ,
দুধ , মাছের ডিম , সামুদ্রিক মাছ , ফুলকপি , বাঁধাকপি , লাল শাক , সবুজ শাকসবজি ,
ড্রাগন ফল , পালং শাক , ব্লাকবেরি , চেরি ফল ইত্যাদিতে থাকা পুষ্টিগুণ নার্ভ ভালো
রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
নার্ভের রোগের ব্যায়াম
প্রিয় পাঠক আজকের এই পর্বে আমরা আলোচনা করব নার্ভের রোগের ব্যায়াম সম্পর্কে।
তাই আজকের এই অংশটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
নার্ভের রোগের সর্বশ্রেষ্ঠ প্রাকৃতিক ব্যায়াম হচ্ছে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায়
করা। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করার ফলে আপনার নার্ভের রোগের দ্রুত সমাধান মিলবে।
কেননা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ নিয়মিত আদায় করার ফলে নার্ভের রোগের সকল সমস্যার
সমাধান হয়ে যায়।
কারণ নামাজের মধ্যে যেসব অঙ্গভঙ্গি প্রদর্শন করতে হয় যেটির ফলে শরীরের প্রতিটি
পেশির উপরে প্রভাব পড়ে এবং শারীরিক কসরত হয়ে যায় নামাজের মাধ্যমে। সেজন্যই
ইসলাম ধর্মে বলা হয়েছে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যায়াম হচ্ছে নাম হচ্ছে নামাজ।
নার্ভ কি - নার্ভের রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার শেষ কথা
প্রিয় বন্ধুগণ আশা করছি উপরে আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে শুরু থেকে শেষ
পর্যন্ত পড়ার মাধ্যমে নার্ভ কি - নার্ভের রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সহ নার্ভের সকল
ধরনের তথ্য ইতিমধ্যেই আপনি বিস্তারিত জেনে গেছেন। আশা করছি আজকের আর্টিকেলটি পরে
আপনি উপকৃত হয়েছেন।
নার্ভ সম্বন্ধে আরো কিছু জানতে চাইলে আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন।
স্বাস্থ্য বিষয়ক সকল ধরনের তথ্য এবং ইনফরমেশন নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটটিতে
পাবলিশ করা হয়। এরকম তথ্যবহুল পোস্ট পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট
করুন। পুরো আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।